আইপিএলে ধারাভাষ্যকারদের আয়: একটি সহজ হিসাব
ক্রিকেটাররা মাঠে যেমন ব্যাট-বল হাতে রোমাঞ্চকর গল্প তৈরি করেন, ধারাভাষ্যকাররা সেই গল্পগুলো নিজেদের কণ্ঠে প্রাণ দেন। মাইক হাতে যিনি যত ভালোভাবে এই গল্প বলতে পারেন, তাঁর জনপ্রিয়তা এবং চাহিদা তত বেশি। আর জনপ্রিয়তা বেশি হওয়ার কারণে সম্প্রচারকরাও তাঁকে অনেক বেশি টাকা দেন।
২০২৫ সেশনে আইপিএল কেমন কাটল মোস্তাফিজের
আইপিএলে এমনিতেই অনেক টাকার লেনদেন হয়। খেলোয়াড়দের কোটি কোটি টাকায় কেনা-বেচা হয়। যখন এই খেলোয়াড়রা মাঠে খেলেন, তখন ধারাভাষ্যকাররাও কম আয় করেন না। সুনীল গাভাস্কার, রবি শাস্ত্রী, হার্শা ভোগলের মতো অভিজ্ঞ ধারাভাষ্যকাররা আইপিএলে ধারাভাষ্য দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা আয় করেন।

ভারতের ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস সম্প্রতি আইপিএলে ধারাভাষ্যকারদের আয় নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, সুনীল গাভাস্কার, রবি শাস্ত্রী, হার্শা ভোগলে-এর মতো সিনিয়র ধারাভাষ্যকাররা, যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত, তাঁরা আইপিএলে প্রতি ম্যাচে ৬ থেকে ১০ লাখ রুপি পর্যন্ত পান। অন্যদিকে, নতুন বা জুনিয়র ধারাভাষ্যকাররা প্রতি ম্যাচে প্রায় ৩ লাখ ৫০ হাজার রুপি আয় করেন।
বর্তমানে আইপিএলে শুধু ইংরেজি নয়, হিন্দি এবং ভারতের অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষাতেও ধারাভাষ্য দেওয়া হয়। সাধারণত, ইংরেজি ধারাভাষ্যকারদের চাহিদা বেশি থাকে। তবে যাঁরা একই সাথে ইংরেজি এবং অন্য ভাষায় ধারাভাষ্য দেন, তাঁদের আয় সবচেয়ে বেশি হয়।

Pingback: মোস্তাফিজ চোটে ছিটকে গেলেন, পাকিস্তান সিরিজে খেলবেন না - bdamargoal.com